অনুপম রায়
Wednesday, August 17, 2011
অনুপম রায়
Monday, August 15, 2011
Tuesday, August 09, 2011
২৮) কবিকে (১)
অনুপম রায়
Monday, August 08, 2011
অনুপম রায়
Sunday, August 07, 2011
অনুপম রায়
Friday, August 05, 2011
অনুপম রায়
Friday, July 29, 2011
মদ্যপান করিলেই পদ্যমান বৃদ্ধি পায় এমত ঘনিষ্ঠ বাক্য যুগাধিক মন্ত্রোচ্চারণে বিফল। তবে মস্তকে যিনি প্রিয়া তিনি বাস্তবে বাস-স্টপে যদি যুক্তাক্ষর ত্যাগে আগ্রহী তাহা হইলে কবি আবার মনুষ্য রূপ ধারণ করিবে।
আমার তোমাকে আরো ভালবাসতে ইচ্ছে করে কিন্তু আমাকে কেউ বলেছে চশমা পরা কোন নারীর প্রেমে পড়ো না, বিচ্ছেদে দুজনার কাঁচেই বাষ্প।
অনুপম রায়
অনুপম রায়
Wednesday, July 20, 2011
অনুপম রায়
Monday, July 18, 2011
১৮ জুলাই ২০১১
১২) অসহযোগ
হে অসহযোগ। তুমি আমার বিপরীতে প্রতিবিম্বহীন হয়ে দাঁড়িয়ে কতকাল। তুমি ধোঁয়া ওঠা চিমনি চোখে আমায় গৃহস্থের অগ্নিসংযোগে পুরষ্কৃত করবে আরো রান্নায় আরো মশলায়। তুমি আমার পালকে কেরোসিন আর ঘেরাও করলে প্রতিদিন কত তুলো তুলো। সংক্ষেপে বলি তুমি হয়ত বিপদে ফেলতে চাওনি কিন্তু হে অসহযোগ আমি আহত, আমাকে এইখানে ফেলে রেখে যাও।
১৩) এক দিক শীত
আমার এক দিকে শীত আর অন্যদিক বলে কিছু নেই। যে দিকে শীত আর ঘ্যানঘ্যান বরফের কাছে মাছিডানাও জমে গেছে খসে পড়তে গিয়ে সাস্পেন্ডেড হয়ে থাকে। গ্র্যাভিটি আমায় ফাঁকি দেয় তাই লোহা বাঁধা জুতো। আমি এক দিকে ঋতুচক্রের সংজ্ঞা ভুলেছি শুধু মোনোপলি স্থায়ী রূপে সাদা দিনরাত। এক দিকে আমি ক্লান্ত হয়ে রোমকূপে কিছু খুচরো কুচি। বিরক্ত যেন রক্তের মতো জমাট বেঁধেছে এই মাসে, এক দিকে।
অনুপম রায়
Wednesday, July 13, 2011
১৩ জুলাই ২০১১
১০) সেই এক
আমি কাউকে চাই না। আমার ভেতরে ভাবতে ভালো লাগে কাউকে কোনদিন ঘর বাঁধতে দিই নি। তুমি যেমন রেখে গেছিলে দরজা খুললে সমুদ্র এখনো তেমন নোনতা সূর্য কামড়ে খায় আমাকে দুপুরের বিস্কুট। তুমি ছাড়া কেউ বুঝবে না আমি কতটা মাতাল আর কেন দুল জোড়া খুলে রাখা হয় প্রতি মাসে প্রতি পরিচয়ে প্রতিটা আঙুলে। এক আলমারি শব্দ আমি তোমার শীতঘুমে উপহার আর তখন তুমি যাক গে ... এগুলো আমি ইচ্ছে করেই বালিশ চিনি না। ঘুম ভেঙে আমি তোমাকে খুঁজতে চাই না তাই তোমার ঘুমে থাকব আমি, আমার ঘুমে তুমি নাও থাকতে পারো।
১১) কদম
কদম গাছের নিচে আরো নিচে আমার চটির নিচে কদম। আমি গন্ধে পাই চায়ের দোকানে এফ এম দুধ ফোটানো। কোন চিন্তার ক্যারিয়ার কি সেটা যদি আমরা বুঝতে পারতাম তাহলে আক্সিডেন্টে আমরা বাইপাস খুঁজে নিতাম। সেই একরাশ গোলাকার কদমে আমার তুষার পাতের রাতে তোমার আনাগোনা আর শীত বর্ষা সব এক-ই রকম জানলার এপাশ থেকে তাই তোমাকে দেখি হাজার হাজার গাছের নিচে আমার জানলার নিচে ক্রমাগত ক্লকওয়াইজ পাক খাচ্ছ আমার পাতার আড়ালে। আমরা এগিয়ে যাই কদমে কলমে তোমার ঘূর্ণিতে আমিও গোলাকার।
অনুপম রায়
Tuesday, July 12, 2011
৯) রুল অফ থ্রী
Tuesday, July 05, 2011
৫ জুলাই ২০১১
৭) দিনের শেষে
মানুষ নিজেকে ছেড়ে বেরোতে পারে না। তাই নিজের মত নাক বা কান দেখতে পেলে গিঁট বাঁধে। ইকুয়ালি নন মিউজিকাল কিছু ঠোঙা হাত বদলে চোয়ালে বোভাইন। কোন প্রোগ্রেশন নেই, এগিয়ে যাওয়া নেই, খালি লাট্টুর মত পাক খেতে খেতে ঘড়ির কাঁটার মত একই মুখ মুছে যাওয়া। নিজের বয়সের গন্ধ পেতেও মানুষ প্যাভলভের কুকুর। আবার এক-ই জেনারেশানের এক-ই আঠা চিবিয়ে চিবিয়ে ঘন হয় দু চোখের লাল। আবার সেই সেলোফেনে ঢাকা খুব নিরাপদ এক গতিহীন। এভাবেই মানুষ কেউ কাউকে ক্রস করে না রাস্তার মত। সবাই এপারে নয় ওপারে। যিনি মাঝখানে আছেন আমি তাঁর সাথে কথা বলতে চাই।
অনুপম রায়